হেয়ার ফুডের ফেইস ওয়াশ

প্রতিদিনকার মত আজও নিসা ক্লাস থেকে এসেই পোশাক পালটে ঠান্ডা পানির বোতলটা হাতে নিয়ে বসে পড়ল। প্রচন্ড গরমে ভীষণ রকম খারাপ লাগছে তার, আর ধুলা-ময়লায় চোখ মুখ ও লাল হয়ে চুলকাচ্ছে। পুরোপুরি অস্বস্তিকর একটা অবস্থা।
এরই মধ্যে কলিং বেল বাজল। এক দৌড়ে জিলবাব টা পড়েই সে চলে গেল দরজা খুলতে।
“দোস্ত কেমন আছিস?”
দোস্ত, আলহামদুলিল্লাহ” বলে নিসা তার ছোট বেলার বান্ধবী তইয়্যেবা কে ভিতরে ডাকল। ঠাণ্ডা শরবত বানিয়ে বান্ধবীকে নিয়ে নিজের ঘরে গিয়ে বসল।
তইয়্যেবা- আরে দোস্ত বাইরে এত গরম পড়ছে যে বলার মত না, এদিক থেকে যাচ্ছিলাম ভাবলাম একটা ঢু মেরে যাই তোর বাসায়।
নিসা- ভাল করছিস দোস্ত। অনেকদিন ধরে তোকে মিস করছিলাম। আসলে এই ক্লাস করে এসে আর কোথাও যাওয়া হয়না। প্লাস এত গরম পড়ছে, আল্লাহু আকবর। চোখ নাক মুখ জ্বলতেছে।
তইয়্যেবা- তুই একটু ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ টা ধুয়ে আয়। আর মুখের জন্যে ন্যাচারাল ফেইস ওয়াশ ইউজ করবি। দেখবি মুখেও শান্তি লাগবে।
নিসা- দোস্ত আমি আসলে লোকাল কিছু প্রোডাক্ট ইউজ করতাম, এখন দেখতেছি এগুলাতেও ভেজাল কি যে করব, আল্লাহু আলাম।
কথাটা শেষ করেই গোমড়া মুখ করে নিসা বসে আছে। এই ফাঁকেই তইয়্যেবা ফেইসবুক টা খুলে কি যেন বের করছে।
নিসা- এই তুই ফেইসবুক এ কি করতেছিস? আমাকে পারলে সলিউশন দে রে দোস্ত এগুলা রাখ।
তইয়্যেবা- আরে তোর সলিউশন ই খুজে বের করলাম তোকে দেখাব বলে। আমার কাজিন আমাকে অনেক আগে হেয়ার ফুডের এর এই ফেইস ওয়াশ টা সাজেস্ট করেছিল। আলহামদুলিল্লাহ। দোস্ত খুব ই উপকার পেয়েছি, তাই ওদের পেইজ থেকে খুঁজে বের করলাম, যাতে তুই ও ব্যবহার করে দেখতে পারিস।
নিসা- কই দেখি দেখি। জাযাকিল্লাহ দোস্ত। আমি এখনই অর্ডার করতে চাই।
তইয়্যেবা- হা হা আচ্ছা দোস্ত তোর ডিটেইলস আর এড্রেস দিয়ে দে, খুব শীঘ্রই পেয়ে যাবি ইন শা আল্লাহ।

হেয়ার ফুডের ফেইস ওয়াশ টি ব্যবহার করে আসলেই অনেক উপকার পেয়েছে নিসা, আলহামদুলিল্লাহ। আপনারাও দেরি না করে ট্রাই করে দেখুন আর উপকার পেলে কিন্তু অবশ্যই আমাদের জানাবেন আপনার অভিজ্ঞতা।

Leave a Reply